ষ
- ষবিশেষ্য
- ১. আধুনিক বাংলা লিপির একত্রিংশ ব্যঞ্জনবর্ণ
- ২. ইউনিকোড U+09B7
- ষটবিশেষ্য
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটবিশেষণ
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটকবিশেষ্য
- ১. শুঁঠ, পিঁপুল, মরিচ, চই, চিতামূল ও পিপুলমূল; এই ছয়টি কবিরাজি দ্রব্য
- ষটকর্ণে মন্ত্রভেদবিশেষ্য
- ১.
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. নেতি, ধৌতি, নৌলি, বাস্তি, কপালভাতি ও ত্রাতক এই ছয়টি হঠযোগের সমষ্টি
- ষটকর্মবিশেষ্য
- ১. চতুর্দশপদী (সনেট) কবিতার সর্বশেষ ছয়টি চরণের সমষ্টি
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. যে ব্রাহ্মণ ষটকর্ম করেন
- ষটকর্ণবিশেষ্য
- ১. যজন, যাজন, অধ্যয়ন, অধ্যাপন, দান ও প্রতিগ্রহ; ব্রাহ্মণের করণীয় এই ছয় প্রকার কাজ শান্তি আকর্ষণ, বশীকরণ, স্তম্ভন, বিদ্বেষণ, উচ্চাটন, মারণ; এই ছয়টি তান্ত্রিক
- ষটকোণবিশেষ্য
- ১. ষড়ভুজ
- ২. লগ্ন থেকে ষষ্ঠ স্থান
- ৩. হীরক
- ষটকর্ম্মাবিশেষ্য
- ১. --ষটকর্মা
- ষটচক্রবিশেষ্য
- ১. প্রাচীন ভারতীয় বৌদ্ধ ও তন্ত্র মতে, মানবদেহ ষট্চক্রের অধীন। মূলত মানুষের শরীরের মধ্যে যে স্নায়ুতন্ত্র আছে, তান্ত্রিকরা তাকে নাড়ি নামে অভিহিত করেছেন। এ সকল নাড়ীর মধ্যে ১৪টি নাড়িকে প্রধান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই চৌদ্দটি নাড়ির মধ্যে কেন্দ্রীয় নাড়ি হিসেবে বিবেচনা করা হয়- সুষম্না নামক নাড়িকে। এই নাড়ি গুহ্য ও যৌনাঙ্গের মধ্যবর্তী স্থান থেকে মস্তিষ্কের নিম্নাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। এই নাড়ি দ্বারা মানুষ প্রাণশক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করে। এই নাড়ির তথ্যসঞ্চালন এবং নিয়ন্ত্রণের পথকে তান্ত্রিকরা ছয়টি স্তরে ভাগ করেছেন। এর একটি স্তরকে তান্ত্রিকমতে বলা হয় চক্র। সুষম্নার এই প্রাণশক্তি সঞ্চালন ও নিয়ন্ত্রণে এরূপ চক্র আছে ছয়টি। এই কারণে একে ষটচক্র বলা হয়। এই চক্রগুলোর নাম হলো- আজ্ঞা, বিশুদ্ধ, অনাহত, মণিপূরক, স্বাধিষ্ঠান এবং মূলাধার।
- ষবিশেষ্য
- ১. আধুনিক বাংলা লিপির একত্রিংশ ব্যঞ্জনবর্ণ
- ২. ইউনিকোড U+09B7
- ষটবিশেষ্য
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটবিশেষণ
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটকবিশেষ্য
- ১. শুঁঠ, পিঁপুল, মরিচ, চই, চিতামূল ও পিপুলমূল; এই ছয়টি কবিরাজি দ্রব্য
- ষটকর্ণে মন্ত্রভেদবিশেষ্য
- ১.
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. নেতি, ধৌতি, নৌলি, বাস্তি, কপালভাতি ও ত্রাতক এই ছয়টি হঠযোগের সমষ্টি
- ষটকর্মবিশেষ্য
- ১. চতুর্দশপদী (সনেট) কবিতার সর্বশেষ ছয়টি চরণের সমষ্টি
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. যে ব্রাহ্মণ ষটকর্ম করেন
- ষটকর্ণবিশেষ্য
- ১. যজন, যাজন, অধ্যয়ন, অধ্যাপন, দান ও প্রতিগ্রহ; ব্রাহ্মণের করণীয় এই ছয় প্রকার কাজ শান্তি আকর্ষণ, বশীকরণ, স্তম্ভন, বিদ্বেষণ, উচ্চাটন, মারণ; এই ছয়টি তান্ত্রিক
- ষটকোণবিশেষ্য
- ১. ষড়ভুজ
- ২. লগ্ন থেকে ষষ্ঠ স্থান
- ৩. হীরক
- ষটকর্ম্মাবিশেষ্য
- ১. --ষটকর্মা
- ষটচক্রবিশেষ্য
- ১. প্রাচীন ভারতীয় বৌদ্ধ ও তন্ত্র মতে, মানবদেহ ষট্চক্রের অধীন। মূলত মানুষের শরীরের মধ্যে যে স্নায়ুতন্ত্র আছে, তান্ত্রিকরা তাকে নাড়ি নামে অভিহিত করেছেন। এ সকল নাড়ীর মধ্যে ১৪টি নাড়িকে প্রধান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই চৌদ্দটি নাড়ির মধ্যে কেন্দ্রীয় নাড়ি হিসেবে বিবেচনা করা হয়- সুষম্না নামক নাড়িকে। এই নাড়ি গুহ্য ও যৌনাঙ্গের মধ্যবর্তী স্থান থেকে মস্তিষ্কের নিম্নাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। এই নাড়ি দ্বারা মানুষ প্রাণশক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করে। এই নাড়ির তথ্যসঞ্চালন এবং নিয়ন্ত্রণের পথকে তান্ত্রিকরা ছয়টি স্তরে ভাগ করেছেন। এর একটি স্তরকে তান্ত্রিকমতে বলা হয় চক্র। সুষম্নার এই প্রাণশক্তি সঞ্চালন ও নিয়ন্ত্রণে এরূপ চক্র আছে ছয়টি। এই কারণে একে ষটচক্র বলা হয়। এই চক্রগুলোর নাম হলো- আজ্ঞা, বিশুদ্ধ, অনাহত, মণিপূরক, স্বাধিষ্ঠান এবং মূলাধার।
- ষবিশেষ্য
- ১. আধুনিক বাংলা লিপির একত্রিংশ ব্যঞ্জনবর্ণ
- ২. ইউনিকোড U+09B7
- ষটবিশেষ্য
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটবিশেষণ
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটকবিশেষ্য
- ১. শুঁঠ, পিঁপুল, মরিচ, চই, চিতামূল ও পিপুলমূল; এই ছয়টি কবিরাজি দ্রব্য
- ষটকর্ণে মন্ত্রভেদবিশেষ্য
- ১.
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. নেতি, ধৌতি, নৌলি, বাস্তি, কপালভাতি ও ত্রাতক এই ছয়টি হঠযোগের সমষ্টি
- ষটকর্মবিশেষ্য
- ১. চতুর্দশপদী (সনেট) কবিতার সর্বশেষ ছয়টি চরণের সমষ্টি
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. যে ব্রাহ্মণ ষটকর্ম করেন
- ষটকর্ণবিশেষ্য
- ১. যজন, যাজন, অধ্যয়ন, অধ্যাপন, দান ও প্রতিগ্রহ; ব্রাহ্মণের করণীয় এই ছয় প্রকার কাজ শান্তি আকর্ষণ, বশীকরণ, স্তম্ভন, বিদ্বেষণ, উচ্চাটন, মারণ; এই ছয়টি তান্ত্রিক
- ষটকোণবিশেষ্য
- ১. ষড়ভুজ
- ২. লগ্ন থেকে ষষ্ঠ স্থান
- ৩. হীরক
- ষটকর্ম্মাবিশেষ্য
- ১. --ষটকর্মা
- ষটচক্রবিশেষ্য
- ১. প্রাচীন ভারতীয় বৌদ্ধ ও তন্ত্র মতে, মানবদেহ ষট্চক্রের অধীন। মূলত মানুষের শরীরের মধ্যে যে স্নায়ুতন্ত্র আছে, তান্ত্রিকরা তাকে নাড়ি নামে অভিহিত করেছেন। এ সকল নাড়ীর মধ্যে ১৪টি নাড়িকে প্রধান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই চৌদ্দটি নাড়ির মধ্যে কেন্দ্রীয় নাড়ি হিসেবে বিবেচনা করা হয়- সুষম্না নামক নাড়িকে। এই নাড়ি গুহ্য ও যৌনাঙ্গের মধ্যবর্তী স্থান থেকে মস্তিষ্কের নিম্নাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। এই নাড়ি দ্বারা মানুষ প্রাণশক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করে। এই নাড়ির তথ্যসঞ্চালন এবং নিয়ন্ত্রণের পথকে তান্ত্রিকরা ছয়টি স্তরে ভাগ করেছেন। এর একটি স্তরকে তান্ত্রিকমতে বলা হয় চক্র। সুষম্নার এই প্রাণশক্তি সঞ্চালন ও নিয়ন্ত্রণে এরূপ চক্র আছে ছয়টি। এই কারণে একে ষটচক্র বলা হয়। এই চক্রগুলোর নাম হলো- আজ্ঞা, বিশুদ্ধ, অনাহত, মণিপূরক, স্বাধিষ্ঠান এবং মূলাধার।
- ষবিশেষ্য
- ১. আধুনিক বাংলা লিপির একত্রিংশ ব্যঞ্জনবর্ণ
- ২. ইউনিকোড U+09B7
- ষটবিশেষ্য
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটবিশেষণ
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটকবিশেষ্য
- ১. শুঁঠ, পিঁপুল, মরিচ, চই, চিতামূল ও পিপুলমূল; এই ছয়টি কবিরাজি দ্রব্য
- ষটকর্ণে মন্ত্রভেদবিশেষ্য
- ১.
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. নেতি, ধৌতি, নৌলি, বাস্তি, কপালভাতি ও ত্রাতক এই ছয়টি হঠযোগের সমষ্টি
- ষটকর্মবিশেষ্য
- ১. চতুর্দশপদী (সনেট) কবিতার সর্বশেষ ছয়টি চরণের সমষ্টি
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. যে ব্রাহ্মণ ষটকর্ম করেন
- ষটকর্ণবিশেষ্য
- ১. যজন, যাজন, অধ্যয়ন, অধ্যাপন, দান ও প্রতিগ্রহ; ব্রাহ্মণের করণীয় এই ছয় প্রকার কাজ শান্তি আকর্ষণ, বশীকরণ, স্তম্ভন, বিদ্বেষণ, উচ্চাটন, মারণ; এই ছয়টি তান্ত্রিক
- ষটকোণবিশেষ্য
- ১. ষড়ভুজ
- ২. লগ্ন থেকে ষষ্ঠ স্থান
- ৩. হীরক
- ষটকর্ম্মাবিশেষ্য
- ১. --ষটকর্মা
- ষটচক্রবিশেষ্য
- ১. প্রাচীন ভারতীয় বৌদ্ধ ও তন্ত্র মতে, মানবদেহ ষট্চক্রের অধীন। মূলত মানুষের শরীরের মধ্যে যে স্নায়ুতন্ত্র আছে, তান্ত্রিকরা তাকে নাড়ি নামে অভিহিত করেছেন। এ সকল নাড়ীর মধ্যে ১৪টি নাড়িকে প্রধান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই চৌদ্দটি নাড়ির মধ্যে কেন্দ্রীয় নাড়ি হিসেবে বিবেচনা করা হয়- সুষম্না নামক নাড়িকে। এই নাড়ি গুহ্য ও যৌনাঙ্গের মধ্যবর্তী স্থান থেকে মস্তিষ্কের নিম্নাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। এই নাড়ি দ্বারা মানুষ প্রাণশক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করে। এই নাড়ির তথ্যসঞ্চালন এবং নিয়ন্ত্রণের পথকে তান্ত্রিকরা ছয়টি স্তরে ভাগ করেছেন। এর একটি স্তরকে তান্ত্রিকমতে বলা হয় চক্র। সুষম্নার এই প্রাণশক্তি সঞ্চালন ও নিয়ন্ত্রণে এরূপ চক্র আছে ছয়টি। এই কারণে একে ষটচক্র বলা হয়। এই চক্রগুলোর নাম হলো- আজ্ঞা, বিশুদ্ধ, অনাহত, মণিপূরক, স্বাধিষ্ঠান এবং মূলাধার।
- ষবিশেষ্য
- ১. আধুনিক বাংলা লিপির একত্রিংশ ব্যঞ্জনবর্ণ
- ২. ইউনিকোড U+09B7
- ষটবিশেষ্য
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটবিশেষণ
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটকবিশেষ্য
- ১. শুঁঠ, পিঁপুল, মরিচ, চই, চিতামূল ও পিপুলমূল; এই ছয়টি কবিরাজি দ্রব্য
- ষটকর্ণে মন্ত্রভেদবিশেষ্য
- ১.
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. নেতি, ধৌতি, নৌলি, বাস্তি, কপালভাতি ও ত্রাতক এই ছয়টি হঠযোগের সমষ্টি
- ষটকর্মবিশেষ্য
- ১. চতুর্দশপদী (সনেট) কবিতার সর্বশেষ ছয়টি চরণের সমষ্টি
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. যে ব্রাহ্মণ ষটকর্ম করেন
- ষটকর্ণবিশেষ্য
- ১. যজন, যাজন, অধ্যয়ন, অধ্যাপন, দান ও প্রতিগ্রহ; ব্রাহ্মণের করণীয় এই ছয় প্রকার কাজ শান্তি আকর্ষণ, বশীকরণ, স্তম্ভন, বিদ্বেষণ, উচ্চাটন, মারণ; এই ছয়টি তান্ত্রিক
- ষটকোণবিশেষ্য
- ১. ষড়ভুজ
- ২. লগ্ন থেকে ষষ্ঠ স্থান
- ৩. হীরক
- ষটকর্ম্মাবিশেষ্য
- ১. --ষটকর্মা
- ষটচক্রবিশেষ্য
- ১. প্রাচীন ভারতীয় বৌদ্ধ ও তন্ত্র মতে, মানবদেহ ষট্চক্রের অধীন। মূলত মানুষের শরীরের মধ্যে যে স্নায়ুতন্ত্র আছে, তান্ত্রিকরা তাকে নাড়ি নামে অভিহিত করেছেন। এ সকল নাড়ীর মধ্যে ১৪টি নাড়িকে প্রধান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই চৌদ্দটি নাড়ির মধ্যে কেন্দ্রীয় নাড়ি হিসেবে বিবেচনা করা হয়- সুষম্না নামক নাড়িকে। এই নাড়ি গুহ্য ও যৌনাঙ্গের মধ্যবর্তী স্থান থেকে মস্তিষ্কের নিম্নাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। এই নাড়ি দ্বারা মানুষ প্রাণশক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করে। এই নাড়ির তথ্যসঞ্চালন এবং নিয়ন্ত্রণের পথকে তান্ত্রিকরা ছয়টি স্তরে ভাগ করেছেন। এর একটি স্তরকে তান্ত্রিকমতে বলা হয় চক্র। সুষম্নার এই প্রাণশক্তি সঞ্চালন ও নিয়ন্ত্রণে এরূপ চক্র আছে ছয়টি। এই কারণে একে ষটচক্র বলা হয়। এই চক্রগুলোর নাম হলো- আজ্ঞা, বিশুদ্ধ, অনাহত, মণিপূরক, স্বাধিষ্ঠান এবং মূলাধার।
- ষবিশেষ্য
- ১. আধুনিক বাংলা লিপির একত্রিংশ ব্যঞ্জনবর্ণ
- ২. ইউনিকোড U+09B7
- ষটবিশেষ্য
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটবিশেষণ
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটকবিশেষ্য
- ১. শুঁঠ, পিঁপুল, মরিচ, চই, চিতামূল ও পিপুলমূল; এই ছয়টি কবিরাজি দ্রব্য
- ষটকর্ণে মন্ত্রভেদবিশেষ্য
- ১.
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. নেতি, ধৌতি, নৌলি, বাস্তি, কপালভাতি ও ত্রাতক এই ছয়টি হঠযোগের সমষ্টি
- ষটকর্মবিশেষ্য
- ১. চতুর্দশপদী (সনেট) কবিতার সর্বশেষ ছয়টি চরণের সমষ্টি
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. যে ব্রাহ্মণ ষটকর্ম করেন
- ষটকর্ণবিশেষ্য
- ১. যজন, যাজন, অধ্যয়ন, অধ্যাপন, দান ও প্রতিগ্রহ; ব্রাহ্মণের করণীয় এই ছয় প্রকার কাজ শান্তি আকর্ষণ, বশীকরণ, স্তম্ভন, বিদ্বেষণ, উচ্চাটন, মারণ; এই ছয়টি তান্ত্রিক
- ষটকোণবিশেষ্য
- ১. ষড়ভুজ
- ২. লগ্ন থেকে ষষ্ঠ স্থান
- ৩. হীরক
- ষটকর্ম্মাবিশেষ্য
- ১. --ষটকর্মা
- ষটচক্রবিশেষ্য
- ১. প্রাচীন ভারতীয় বৌদ্ধ ও তন্ত্র মতে, মানবদেহ ষট্চক্রের অধীন। মূলত মানুষের শরীরের মধ্যে যে স্নায়ুতন্ত্র আছে, তান্ত্রিকরা তাকে নাড়ি নামে অভিহিত করেছেন। এ সকল নাড়ীর মধ্যে ১৪টি নাড়িকে প্রধান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই চৌদ্দটি নাড়ির মধ্যে কেন্দ্রীয় নাড়ি হিসেবে বিবেচনা করা হয়- সুষম্না নামক নাড়িকে। এই নাড়ি গুহ্য ও যৌনাঙ্গের মধ্যবর্তী স্থান থেকে মস্তিষ্কের নিম্নাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। এই নাড়ি দ্বারা মানুষ প্রাণশক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করে। এই নাড়ির তথ্যসঞ্চালন এবং নিয়ন্ত্রণের পথকে তান্ত্রিকরা ছয়টি স্তরে ভাগ করেছেন। এর একটি স্তরকে তান্ত্রিকমতে বলা হয় চক্র। সুষম্নার এই প্রাণশক্তি সঞ্চালন ও নিয়ন্ত্রণে এরূপ চক্র আছে ছয়টি। এই কারণে একে ষটচক্র বলা হয়। এই চক্রগুলোর নাম হলো- আজ্ঞা, বিশুদ্ধ, অনাহত, মণিপূরক, স্বাধিষ্ঠান এবং মূলাধার।
- ষবিশেষ্য
- ১. আধুনিক বাংলা লিপির একত্রিংশ ব্যঞ্জনবর্ণ
- ২. ইউনিকোড U+09B7
- ষটবিশেষ্য
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটবিশেষণ
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটকবিশেষ্য
- ১. শুঁঠ, পিঁপুল, মরিচ, চই, চিতামূল ও পিপুলমূল; এই ছয়টি কবিরাজি দ্রব্য
- ষটকর্ণে মন্ত্রভেদবিশেষ্য
- ১.
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. নেতি, ধৌতি, নৌলি, বাস্তি, কপালভাতি ও ত্রাতক এই ছয়টি হঠযোগের সমষ্টি
- ষটকর্মবিশেষ্য
- ১. চতুর্দশপদী (সনেট) কবিতার সর্বশেষ ছয়টি চরণের সমষ্টি
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. যে ব্রাহ্মণ ষটকর্ম করেন
- ষটকর্ণবিশেষ্য
- ১. যজন, যাজন, অধ্যয়ন, অধ্যাপন, দান ও প্রতিগ্রহ; ব্রাহ্মণের করণীয় এই ছয় প্রকার কাজ শান্তি আকর্ষণ, বশীকরণ, স্তম্ভন, বিদ্বেষণ, উচ্চাটন, মারণ; এই ছয়টি তান্ত্রিক
- ষটকোণবিশেষ্য
- ১. ষড়ভুজ
- ২. লগ্ন থেকে ষষ্ঠ স্থান
- ৩. হীরক
- ষটকর্ম্মাবিশেষ্য
- ১. --ষটকর্মা
- ষটচক্রবিশেষ্য
- ১. প্রাচীন ভারতীয় বৌদ্ধ ও তন্ত্র মতে, মানবদেহ ষট্চক্রের অধীন। মূলত মানুষের শরীরের মধ্যে যে স্নায়ুতন্ত্র আছে, তান্ত্রিকরা তাকে নাড়ি নামে অভিহিত করেছেন। এ সকল নাড়ীর মধ্যে ১৪টি নাড়িকে প্রধান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই চৌদ্দটি নাড়ির মধ্যে কেন্দ্রীয় নাড়ি হিসেবে বিবেচনা করা হয়- সুষম্না নামক নাড়িকে। এই নাড়ি গুহ্য ও যৌনাঙ্গের মধ্যবর্তী স্থান থেকে মস্তিষ্কের নিম্নাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। এই নাড়ি দ্বারা মানুষ প্রাণশক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করে। এই নাড়ির তথ্যসঞ্চালন এবং নিয়ন্ত্রণের পথকে তান্ত্রিকরা ছয়টি স্তরে ভাগ করেছেন। এর একটি স্তরকে তান্ত্রিকমতে বলা হয় চক্র। সুষম্নার এই প্রাণশক্তি সঞ্চালন ও নিয়ন্ত্রণে এরূপ চক্র আছে ছয়টি। এই কারণে একে ষটচক্র বলা হয়। এই চক্রগুলোর নাম হলো- আজ্ঞা, বিশুদ্ধ, অনাহত, মণিপূরক, স্বাধিষ্ঠান এবং মূলাধার।
- ষবিশেষ্য
- ১. আধুনিক বাংলা লিপির একত্রিংশ ব্যঞ্জনবর্ণ
- ২. ইউনিকোড U+09B7
- ষটবিশেষ্য
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটবিশেষণ
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটকবিশেষ্য
- ১. শুঁঠ, পিঁপুল, মরিচ, চই, চিতামূল ও পিপুলমূল; এই ছয়টি কবিরাজি দ্রব্য
- ষটকর্ণে মন্ত্রভেদবিশেষ্য
- ১.
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. নেতি, ধৌতি, নৌলি, বাস্তি, কপালভাতি ও ত্রাতক এই ছয়টি হঠযোগের সমষ্টি
- ষটকর্মবিশেষ্য
- ১. চতুর্দশপদী (সনেট) কবিতার সর্বশেষ ছয়টি চরণের সমষ্টি
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. যে ব্রাহ্মণ ষটকর্ম করেন
- ষটকর্ণবিশেষ্য
- ১. যজন, যাজন, অধ্যয়ন, অধ্যাপন, দান ও প্রতিগ্রহ; ব্রাহ্মণের করণীয় এই ছয় প্রকার কাজ শান্তি আকর্ষণ, বশীকরণ, স্তম্ভন, বিদ্বেষণ, উচ্চাটন, মারণ; এই ছয়টি তান্ত্রিক
- ষটকোণবিশেষ্য
- ১. ষড়ভুজ
- ২. লগ্ন থেকে ষষ্ঠ স্থান
- ৩. হীরক
- ষটকর্ম্মাবিশেষ্য
- ১. --ষটকর্মা
- ষটচক্রবিশেষ্য
- ১. প্রাচীন ভারতীয় বৌদ্ধ ও তন্ত্র মতে, মানবদেহ ষট্চক্রের অধীন। মূলত মানুষের শরীরের মধ্যে যে স্নায়ুতন্ত্র আছে, তান্ত্রিকরা তাকে নাড়ি নামে অভিহিত করেছেন। এ সকল নাড়ীর মধ্যে ১৪টি নাড়িকে প্রধান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই চৌদ্দটি নাড়ির মধ্যে কেন্দ্রীয় নাড়ি হিসেবে বিবেচনা করা হয়- সুষম্না নামক নাড়িকে। এই নাড়ি গুহ্য ও যৌনাঙ্গের মধ্যবর্তী স্থান থেকে মস্তিষ্কের নিম্নাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। এই নাড়ি দ্বারা মানুষ প্রাণশক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করে। এই নাড়ির তথ্যসঞ্চালন এবং নিয়ন্ত্রণের পথকে তান্ত্রিকরা ছয়টি স্তরে ভাগ করেছেন। এর একটি স্তরকে তান্ত্রিকমতে বলা হয় চক্র। সুষম্নার এই প্রাণশক্তি সঞ্চালন ও নিয়ন্ত্রণে এরূপ চক্র আছে ছয়টি। এই কারণে একে ষটচক্র বলা হয়। এই চক্রগুলোর নাম হলো- আজ্ঞা, বিশুদ্ধ, অনাহত, মণিপূরক, স্বাধিষ্ঠান এবং মূলাধার।
- ষবিশেষ্য
- ১. আধুনিক বাংলা লিপির একত্রিংশ ব্যঞ্জনবর্ণ
- ২. ইউনিকোড U+09B7
- ষটবিশেষ্য
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটবিশেষণ
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটকবিশেষ্য
- ১. শুঁঠ, পিঁপুল, মরিচ, চই, চিতামূল ও পিপুলমূল; এই ছয়টি কবিরাজি দ্রব্য
- ষটকর্ণে মন্ত্রভেদবিশেষ্য
- ১.
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. নেতি, ধৌতি, নৌলি, বাস্তি, কপালভাতি ও ত্রাতক এই ছয়টি হঠযোগের সমষ্টি
- ষটকর্মবিশেষ্য
- ১. চতুর্দশপদী (সনেট) কবিতার সর্বশেষ ছয়টি চরণের সমষ্টি
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. যে ব্রাহ্মণ ষটকর্ম করেন
- ষটকর্ণবিশেষ্য
- ১. যজন, যাজন, অধ্যয়ন, অধ্যাপন, দান ও প্রতিগ্রহ; ব্রাহ্মণের করণীয় এই ছয় প্রকার কাজ শান্তি আকর্ষণ, বশীকরণ, স্তম্ভন, বিদ্বেষণ, উচ্চাটন, মারণ; এই ছয়টি তান্ত্রিক
- ষটকোণবিশেষ্য
- ১. ষড়ভুজ
- ২. লগ্ন থেকে ষষ্ঠ স্থান
- ৩. হীরক
- ষটকর্ম্মাবিশেষ্য
- ১. --ষটকর্মা
- ষটচক্রবিশেষ্য
- ১. প্রাচীন ভারতীয় বৌদ্ধ ও তন্ত্র মতে, মানবদেহ ষট্চক্রের অধীন। মূলত মানুষের শরীরের মধ্যে যে স্নায়ুতন্ত্র আছে, তান্ত্রিকরা তাকে নাড়ি নামে অভিহিত করেছেন। এ সকল নাড়ীর মধ্যে ১৪টি নাড়িকে প্রধান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই চৌদ্দটি নাড়ির মধ্যে কেন্দ্রীয় নাড়ি হিসেবে বিবেচনা করা হয়- সুষম্না নামক নাড়িকে। এই নাড়ি গুহ্য ও যৌনাঙ্গের মধ্যবর্তী স্থান থেকে মস্তিষ্কের নিম্নাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। এই নাড়ি দ্বারা মানুষ প্রাণশক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করে। এই নাড়ির তথ্যসঞ্চালন এবং নিয়ন্ত্রণের পথকে তান্ত্রিকরা ছয়টি স্তরে ভাগ করেছেন। এর একটি স্তরকে তান্ত্রিকমতে বলা হয় চক্র। সুষম্নার এই প্রাণশক্তি সঞ্চালন ও নিয়ন্ত্রণে এরূপ চক্র আছে ছয়টি। এই কারণে একে ষটচক্র বলা হয়। এই চক্রগুলোর নাম হলো- আজ্ঞা, বিশুদ্ধ, অনাহত, মণিপূরক, স্বাধিষ্ঠান এবং মূলাধার।
- ষবিশেষ্য
- ১. আধুনিক বাংলা লিপির একত্রিংশ ব্যঞ্জনবর্ণ
- ২. ইউনিকোড U+09B7
- ষটবিশেষ্য
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটবিশেষণ
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটকবিশেষ্য
- ১. শুঁঠ, পিঁপুল, মরিচ, চই, চিতামূল ও পিপুলমূল; এই ছয়টি কবিরাজি দ্রব্য
- ষটকর্ণে মন্ত্রভেদবিশেষ্য
- ১.
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. নেতি, ধৌতি, নৌলি, বাস্তি, কপালভাতি ও ত্রাতক এই ছয়টি হঠযোগের সমষ্টি
- ষটকর্মবিশেষ্য
- ১. চতুর্দশপদী (সনেট) কবিতার সর্বশেষ ছয়টি চরণের সমষ্টি
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. যে ব্রাহ্মণ ষটকর্ম করেন
- ষটকর্ণবিশেষ্য
- ১. যজন, যাজন, অধ্যয়ন, অধ্যাপন, দান ও প্রতিগ্রহ; ব্রাহ্মণের করণীয় এই ছয় প্রকার কাজ শান্তি আকর্ষণ, বশীকরণ, স্তম্ভন, বিদ্বেষণ, উচ্চাটন, মারণ; এই ছয়টি তান্ত্রিক
- ষটকোণবিশেষ্য
- ১. ষড়ভুজ
- ২. লগ্ন থেকে ষষ্ঠ স্থান
- ৩. হীরক
- ষটকর্ম্মাবিশেষ্য
- ১. --ষটকর্মা
- ষটচক্রবিশেষ্য
- ১. প্রাচীন ভারতীয় বৌদ্ধ ও তন্ত্র মতে, মানবদেহ ষট্চক্রের অধীন। মূলত মানুষের শরীরের মধ্যে যে স্নায়ুতন্ত্র আছে, তান্ত্রিকরা তাকে নাড়ি নামে অভিহিত করেছেন। এ সকল নাড়ীর মধ্যে ১৪টি নাড়িকে প্রধান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই চৌদ্দটি নাড়ির মধ্যে কেন্দ্রীয় নাড়ি হিসেবে বিবেচনা করা হয়- সুষম্না নামক নাড়িকে। এই নাড়ি গুহ্য ও যৌনাঙ্গের মধ্যবর্তী স্থান থেকে মস্তিষ্কের নিম্নাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। এই নাড়ি দ্বারা মানুষ প্রাণশক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করে। এই নাড়ির তথ্যসঞ্চালন এবং নিয়ন্ত্রণের পথকে তান্ত্রিকরা ছয়টি স্তরে ভাগ করেছেন। এর একটি স্তরকে তান্ত্রিকমতে বলা হয় চক্র। সুষম্নার এই প্রাণশক্তি সঞ্চালন ও নিয়ন্ত্রণে এরূপ চক্র আছে ছয়টি। এই কারণে একে ষটচক্র বলা হয়। এই চক্রগুলোর নাম হলো- আজ্ঞা, বিশুদ্ধ, অনাহত, মণিপূরক, স্বাধিষ্ঠান এবং মূলাধার।
- ষবিশেষ্য
- ১. আধুনিক বাংলা লিপির একত্রিংশ ব্যঞ্জনবর্ণ
- ২. ইউনিকোড U+09B7
- ষটবিশেষ্য
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটবিশেষণ
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটকবিশেষ্য
- ১. শুঁঠ, পিঁপুল, মরিচ, চই, চিতামূল ও পিপুলমূল; এই ছয়টি কবিরাজি দ্রব্য
- ষটকর্ণে মন্ত্রভেদবিশেষ্য
- ১.
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. নেতি, ধৌতি, নৌলি, বাস্তি, কপালভাতি ও ত্রাতক এই ছয়টি হঠযোগের সমষ্টি
- ষটকর্মবিশেষ্য
- ১. চতুর্দশপদী (সনেট) কবিতার সর্বশেষ ছয়টি চরণের সমষ্টি
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. যে ব্রাহ্মণ ষটকর্ম করেন
- ষটকর্ণবিশেষ্য
- ১. যজন, যাজন, অধ্যয়ন, অধ্যাপন, দান ও প্রতিগ্রহ; ব্রাহ্মণের করণীয় এই ছয় প্রকার কাজ শান্তি আকর্ষণ, বশীকরণ, স্তম্ভন, বিদ্বেষণ, উচ্চাটন, মারণ; এই ছয়টি তান্ত্রিক
- ষটকোণবিশেষ্য
- ১. ষড়ভুজ
- ২. লগ্ন থেকে ষষ্ঠ স্থান
- ৩. হীরক
- ষটকর্ম্মাবিশেষ্য
- ১. --ষটকর্মা
- ষটচক্রবিশেষ্য
- ১. প্রাচীন ভারতীয় বৌদ্ধ ও তন্ত্র মতে, মানবদেহ ষট্চক্রের অধীন। মূলত মানুষের শরীরের মধ্যে যে স্নায়ুতন্ত্র আছে, তান্ত্রিকরা তাকে নাড়ি নামে অভিহিত করেছেন। এ সকল নাড়ীর মধ্যে ১৪টি নাড়িকে প্রধান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই চৌদ্দটি নাড়ির মধ্যে কেন্দ্রীয় নাড়ি হিসেবে বিবেচনা করা হয়- সুষম্না নামক নাড়িকে। এই নাড়ি গুহ্য ও যৌনাঙ্গের মধ্যবর্তী স্থান থেকে মস্তিষ্কের নিম্নাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। এই নাড়ি দ্বারা মানুষ প্রাণশক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করে। এই নাড়ির তথ্যসঞ্চালন এবং নিয়ন্ত্রণের পথকে তান্ত্রিকরা ছয়টি স্তরে ভাগ করেছেন। এর একটি স্তরকে তান্ত্রিকমতে বলা হয় চক্র। সুষম্নার এই প্রাণশক্তি সঞ্চালন ও নিয়ন্ত্রণে এরূপ চক্র আছে ছয়টি। এই কারণে একে ষটচক্র বলা হয়। এই চক্রগুলোর নাম হলো- আজ্ঞা, বিশুদ্ধ, অনাহত, মণিপূরক, স্বাধিষ্ঠান এবং মূলাধার।
- ষবিশেষ্য
- ১. আধুনিক বাংলা লিপির একত্রিংশ ব্যঞ্জনবর্ণ
- ২. ইউনিকোড U+09B7
- ষটবিশেষ্য
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটবিশেষণ
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটকবিশেষ্য
- ১. শুঁঠ, পিঁপুল, মরিচ, চই, চিতামূল ও পিপুলমূল; এই ছয়টি কবিরাজি দ্রব্য
- ষটকর্ণে মন্ত্রভেদবিশেষ্য
- ১.
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. নেতি, ধৌতি, নৌলি, বাস্তি, কপালভাতি ও ত্রাতক এই ছয়টি হঠযোগের সমষ্টি
- ষটকর্মবিশেষ্য
- ১. চতুর্দশপদী (সনেট) কবিতার সর্বশেষ ছয়টি চরণের সমষ্টি
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. যে ব্রাহ্মণ ষটকর্ম করেন
- ষটকর্ণবিশেষ্য
- ১. যজন, যাজন, অধ্যয়ন, অধ্যাপন, দান ও প্রতিগ্রহ; ব্রাহ্মণের করণীয় এই ছয় প্রকার কাজ শান্তি আকর্ষণ, বশীকরণ, স্তম্ভন, বিদ্বেষণ, উচ্চাটন, মারণ; এই ছয়টি তান্ত্রিক
- ষটকোণবিশেষ্য
- ১. ষড়ভুজ
- ২. লগ্ন থেকে ষষ্ঠ স্থান
- ৩. হীরক
- ষটকর্ম্মাবিশেষ্য
- ১. --ষটকর্মা
- ষটচক্রবিশেষ্য
- ১. প্রাচীন ভারতীয় বৌদ্ধ ও তন্ত্র মতে, মানবদেহ ষট্চক্রের অধীন। মূলত মানুষের শরীরের মধ্যে যে স্নায়ুতন্ত্র আছে, তান্ত্রিকরা তাকে নাড়ি নামে অভিহিত করেছেন। এ সকল নাড়ীর মধ্যে ১৪টি নাড়িকে প্রধান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই চৌদ্দটি নাড়ির মধ্যে কেন্দ্রীয় নাড়ি হিসেবে বিবেচনা করা হয়- সুষম্না নামক নাড়িকে। এই নাড়ি গুহ্য ও যৌনাঙ্গের মধ্যবর্তী স্থান থেকে মস্তিষ্কের নিম্নাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। এই নাড়ি দ্বারা মানুষ প্রাণশক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করে। এই নাড়ির তথ্যসঞ্চালন এবং নিয়ন্ত্রণের পথকে তান্ত্রিকরা ছয়টি স্তরে ভাগ করেছেন। এর একটি স্তরকে তান্ত্রিকমতে বলা হয় চক্র। সুষম্নার এই প্রাণশক্তি সঞ্চালন ও নিয়ন্ত্রণে এরূপ চক্র আছে ছয়টি। এই কারণে একে ষটচক্র বলা হয়। এই চক্রগুলোর নাম হলো- আজ্ঞা, বিশুদ্ধ, অনাহত, মণিপূরক, স্বাধিষ্ঠান এবং মূলাধার।
- ষবিশেষ্য
- ১. আধুনিক বাংলা লিপির একত্রিংশ ব্যঞ্জনবর্ণ
- ২. ইউনিকোড U+09B7
- ষটবিশেষ্য
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটবিশেষণ
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটকবিশেষ্য
- ১. শুঁঠ, পিঁপুল, মরিচ, চই, চিতামূল ও পিপুলমূল; এই ছয়টি কবিরাজি দ্রব্য
- ষটকর্ণে মন্ত্রভেদবিশেষ্য
- ১.
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. নেতি, ধৌতি, নৌলি, বাস্তি, কপালভাতি ও ত্রাতক এই ছয়টি হঠযোগের সমষ্টি
- ষটকর্মবিশেষ্য
- ১. চতুর্দশপদী (সনেট) কবিতার সর্বশেষ ছয়টি চরণের সমষ্টি
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. যে ব্রাহ্মণ ষটকর্ম করেন
- ষটকর্ণবিশেষ্য
- ১. যজন, যাজন, অধ্যয়ন, অধ্যাপন, দান ও প্রতিগ্রহ; ব্রাহ্মণের করণীয় এই ছয় প্রকার কাজ শান্তি আকর্ষণ, বশীকরণ, স্তম্ভন, বিদ্বেষণ, উচ্চাটন, মারণ; এই ছয়টি তান্ত্রিক
- ষটকোণবিশেষ্য
- ১. ষড়ভুজ
- ২. লগ্ন থেকে ষষ্ঠ স্থান
- ৩. হীরক
- ষটকর্ম্মাবিশেষ্য
- ১. --ষটকর্মা
- ষটচক্রবিশেষ্য
- ১. প্রাচীন ভারতীয় বৌদ্ধ ও তন্ত্র মতে, মানবদেহ ষট্চক্রের অধীন। মূলত মানুষের শরীরের মধ্যে যে স্নায়ুতন্ত্র আছে, তান্ত্রিকরা তাকে নাড়ি নামে অভিহিত করেছেন। এ সকল নাড়ীর মধ্যে ১৪টি নাড়িকে প্রধান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই চৌদ্দটি নাড়ির মধ্যে কেন্দ্রীয় নাড়ি হিসেবে বিবেচনা করা হয়- সুষম্না নামক নাড়িকে। এই নাড়ি গুহ্য ও যৌনাঙ্গের মধ্যবর্তী স্থান থেকে মস্তিষ্কের নিম্নাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। এই নাড়ি দ্বারা মানুষ প্রাণশক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করে। এই নাড়ির তথ্যসঞ্চালন এবং নিয়ন্ত্রণের পথকে তান্ত্রিকরা ছয়টি স্তরে ভাগ করেছেন। এর একটি স্তরকে তান্ত্রিকমতে বলা হয় চক্র। সুষম্নার এই প্রাণশক্তি সঞ্চালন ও নিয়ন্ত্রণে এরূপ চক্র আছে ছয়টি। এই কারণে একে ষটচক্র বলা হয়। এই চক্রগুলোর নাম হলো- আজ্ঞা, বিশুদ্ধ, অনাহত, মণিপূরক, স্বাধিষ্ঠান এবং মূলাধার।
- ষবিশেষ্য
- ১. আধুনিক বাংলা লিপির একত্রিংশ ব্যঞ্জনবর্ণ
- ২. ইউনিকোড U+09B7
- ষটবিশেষ্য
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটবিশেষণ
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটকবিশেষ্য
- ১. শুঁঠ, পিঁপুল, মরিচ, চই, চিতামূল ও পিপুলমূল; এই ছয়টি কবিরাজি দ্রব্য
- ষটকর্ণে মন্ত্রভেদবিশেষ্য
- ১.
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. নেতি, ধৌতি, নৌলি, বাস্তি, কপালভাতি ও ত্রাতক এই ছয়টি হঠযোগের সমষ্টি
- ষটকর্মবিশেষ্য
- ১. চতুর্দশপদী (সনেট) কবিতার সর্বশেষ ছয়টি চরণের সমষ্টি
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. যে ব্রাহ্মণ ষটকর্ম করেন
- ষটকর্ণবিশেষ্য
- ১. যজন, যাজন, অধ্যয়ন, অধ্যাপন, দান ও প্রতিগ্রহ; ব্রাহ্মণের করণীয় এই ছয় প্রকার কাজ শান্তি আকর্ষণ, বশীকরণ, স্তম্ভন, বিদ্বেষণ, উচ্চাটন, মারণ; এই ছয়টি তান্ত্রিক
- ষটকোণবিশেষ্য
- ১. ষড়ভুজ
- ২. লগ্ন থেকে ষষ্ঠ স্থান
- ৩. হীরক
- ষটকর্ম্মাবিশেষ্য
- ১. --ষটকর্মা
- ষটচক্রবিশেষ্য
- ১. প্রাচীন ভারতীয় বৌদ্ধ ও তন্ত্র মতে, মানবদেহ ষট্চক্রের অধীন। মূলত মানুষের শরীরের মধ্যে যে স্নায়ুতন্ত্র আছে, তান্ত্রিকরা তাকে নাড়ি নামে অভিহিত করেছেন। এ সকল নাড়ীর মধ্যে ১৪টি নাড়িকে প্রধান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই চৌদ্দটি নাড়ির মধ্যে কেন্দ্রীয় নাড়ি হিসেবে বিবেচনা করা হয়- সুষম্না নামক নাড়িকে। এই নাড়ি গুহ্য ও যৌনাঙ্গের মধ্যবর্তী স্থান থেকে মস্তিষ্কের নিম্নাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। এই নাড়ি দ্বারা মানুষ প্রাণশক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করে। এই নাড়ির তথ্যসঞ্চালন এবং নিয়ন্ত্রণের পথকে তান্ত্রিকরা ছয়টি স্তরে ভাগ করেছেন। এর একটি স্তরকে তান্ত্রিকমতে বলা হয় চক্র। সুষম্নার এই প্রাণশক্তি সঞ্চালন ও নিয়ন্ত্রণে এরূপ চক্র আছে ছয়টি। এই কারণে একে ষটচক্র বলা হয়। এই চক্রগুলোর নাম হলো- আজ্ঞা, বিশুদ্ধ, অনাহত, মণিপূরক, স্বাধিষ্ঠান এবং মূলাধার।
- ষবিশেষ্য
- ১. আধুনিক বাংলা লিপির একত্রিংশ ব্যঞ্জনবর্ণ
- ২. ইউনিকোড U+09B7
- ষটবিশেষ্য
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটবিশেষণ
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটকবিশেষ্য
- ১. শুঁঠ, পিঁপুল, মরিচ, চই, চিতামূল ও পিপুলমূল; এই ছয়টি কবিরাজি দ্রব্য
- ষটকর্ণে মন্ত্রভেদবিশেষ্য
- ১.
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. নেতি, ধৌতি, নৌলি, বাস্তি, কপালভাতি ও ত্রাতক এই ছয়টি হঠযোগের সমষ্টি
- ষটকর্মবিশেষ্য
- ১. চতুর্দশপদী (সনেট) কবিতার সর্বশেষ ছয়টি চরণের সমষ্টি
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. যে ব্রাহ্মণ ষটকর্ম করেন
- ষটকর্ণবিশেষ্য
- ১. যজন, যাজন, অধ্যয়ন, অধ্যাপন, দান ও প্রতিগ্রহ; ব্রাহ্মণের করণীয় এই ছয় প্রকার কাজ শান্তি আকর্ষণ, বশীকরণ, স্তম্ভন, বিদ্বেষণ, উচ্চাটন, মারণ; এই ছয়টি তান্ত্রিক
- ষটকোণবিশেষ্য
- ১. ষড়ভুজ
- ২. লগ্ন থেকে ষষ্ঠ স্থান
- ৩. হীরক
- ষটকর্ম্মাবিশেষ্য
- ১. --ষটকর্মা
- ষটচক্রবিশেষ্য
- ১. প্রাচীন ভারতীয় বৌদ্ধ ও তন্ত্র মতে, মানবদেহ ষট্চক্রের অধীন। মূলত মানুষের শরীরের মধ্যে যে স্নায়ুতন্ত্র আছে, তান্ত্রিকরা তাকে নাড়ি নামে অভিহিত করেছেন। এ সকল নাড়ীর মধ্যে ১৪টি নাড়িকে প্রধান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই চৌদ্দটি নাড়ির মধ্যে কেন্দ্রীয় নাড়ি হিসেবে বিবেচনা করা হয়- সুষম্না নামক নাড়িকে। এই নাড়ি গুহ্য ও যৌনাঙ্গের মধ্যবর্তী স্থান থেকে মস্তিষ্কের নিম্নাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। এই নাড়ি দ্বারা মানুষ প্রাণশক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করে। এই নাড়ির তথ্যসঞ্চালন এবং নিয়ন্ত্রণের পথকে তান্ত্রিকরা ছয়টি স্তরে ভাগ করেছেন। এর একটি স্তরকে তান্ত্রিকমতে বলা হয় চক্র। সুষম্নার এই প্রাণশক্তি সঞ্চালন ও নিয়ন্ত্রণে এরূপ চক্র আছে ছয়টি। এই কারণে একে ষটচক্র বলা হয়। এই চক্রগুলোর নাম হলো- আজ্ঞা, বিশুদ্ধ, অনাহত, মণিপূরক, স্বাধিষ্ঠান এবং মূলাধার।
- ষবিশেষ্য
- ১. আধুনিক বাংলা লিপির একত্রিংশ ব্যঞ্জনবর্ণ
- ২. ইউনিকোড U+09B7
- ষটবিশেষ্য
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটবিশেষণ
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটকবিশেষ্য
- ১. শুঁঠ, পিঁপুল, মরিচ, চই, চিতামূল ও পিপুলমূল; এই ছয়টি কবিরাজি দ্রব্য
- ষটকর্ণে মন্ত্রভেদবিশেষ্য
- ১.
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. নেতি, ধৌতি, নৌলি, বাস্তি, কপালভাতি ও ত্রাতক এই ছয়টি হঠযোগের সমষ্টি
- ষটকর্মবিশেষ্য
- ১. চতুর্দশপদী (সনেট) কবিতার সর্বশেষ ছয়টি চরণের সমষ্টি
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. যে ব্রাহ্মণ ষটকর্ম করেন
- ষটকর্ণবিশেষ্য
- ১. যজন, যাজন, অধ্যয়ন, অধ্যাপন, দান ও প্রতিগ্রহ; ব্রাহ্মণের করণীয় এই ছয় প্রকার কাজ শান্তি আকর্ষণ, বশীকরণ, স্তম্ভন, বিদ্বেষণ, উচ্চাটন, মারণ; এই ছয়টি তান্ত্রিক
- ষটকোণবিশেষ্য
- ১. ষড়ভুজ
- ২. লগ্ন থেকে ষষ্ঠ স্থান
- ৩. হীরক
- ষটকর্ম্মাবিশেষ্য
- ১. --ষটকর্মা
- ষটচক্রবিশেষ্য
- ১. প্রাচীন ভারতীয় বৌদ্ধ ও তন্ত্র মতে, মানবদেহ ষট্চক্রের অধীন। মূলত মানুষের শরীরের মধ্যে যে স্নায়ুতন্ত্র আছে, তান্ত্রিকরা তাকে নাড়ি নামে অভিহিত করেছেন। এ সকল নাড়ীর মধ্যে ১৪টি নাড়িকে প্রধান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই চৌদ্দটি নাড়ির মধ্যে কেন্দ্রীয় নাড়ি হিসেবে বিবেচনা করা হয়- সুষম্না নামক নাড়িকে। এই নাড়ি গুহ্য ও যৌনাঙ্গের মধ্যবর্তী স্থান থেকে মস্তিষ্কের নিম্নাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। এই নাড়ি দ্বারা মানুষ প্রাণশক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করে। এই নাড়ির তথ্যসঞ্চালন এবং নিয়ন্ত্রণের পথকে তান্ত্রিকরা ছয়টি স্তরে ভাগ করেছেন। এর একটি স্তরকে তান্ত্রিকমতে বলা হয় চক্র। সুষম্নার এই প্রাণশক্তি সঞ্চালন ও নিয়ন্ত্রণে এরূপ চক্র আছে ছয়টি। এই কারণে একে ষটচক্র বলা হয়। এই চক্রগুলোর নাম হলো- আজ্ঞা, বিশুদ্ধ, অনাহত, মণিপূরক, স্বাধিষ্ঠান এবং মূলাধার।
- ষবিশেষ্য
- ১. আধুনিক বাংলা লিপির একত্রিংশ ব্যঞ্জনবর্ণ
- ২. ইউনিকোড U+09B7
- ষটবিশেষ্য
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটবিশেষণ
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটকবিশেষ্য
- ১. শুঁঠ, পিঁপুল, মরিচ, চই, চিতামূল ও পিপুলমূল; এই ছয়টি কবিরাজি দ্রব্য
- ষটকর্ণে মন্ত্রভেদবিশেষ্য
- ১.
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. নেতি, ধৌতি, নৌলি, বাস্তি, কপালভাতি ও ত্রাতক এই ছয়টি হঠযোগের সমষ্টি
- ষটকর্মবিশেষ্য
- ১. চতুর্দশপদী (সনেট) কবিতার সর্বশেষ ছয়টি চরণের সমষ্টি
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. যে ব্রাহ্মণ ষটকর্ম করেন
- ষটকর্ণবিশেষ্য
- ১. যজন, যাজন, অধ্যয়ন, অধ্যাপন, দান ও প্রতিগ্রহ; ব্রাহ্মণের করণীয় এই ছয় প্রকার কাজ শান্তি আকর্ষণ, বশীকরণ, স্তম্ভন, বিদ্বেষণ, উচ্চাটন, মারণ; এই ছয়টি তান্ত্রিক
- ষটকোণবিশেষ্য
- ১. ষড়ভুজ
- ২. লগ্ন থেকে ষষ্ঠ স্থান
- ৩. হীরক
- ষটকর্ম্মাবিশেষ্য
- ১. --ষটকর্মা
- ষটচক্রবিশেষ্য
- ১. প্রাচীন ভারতীয় বৌদ্ধ ও তন্ত্র মতে, মানবদেহ ষট্চক্রের অধীন। মূলত মানুষের শরীরের মধ্যে যে স্নায়ুতন্ত্র আছে, তান্ত্রিকরা তাকে নাড়ি নামে অভিহিত করেছেন। এ সকল নাড়ীর মধ্যে ১৪টি নাড়িকে প্রধান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই চৌদ্দটি নাড়ির মধ্যে কেন্দ্রীয় নাড়ি হিসেবে বিবেচনা করা হয়- সুষম্না নামক নাড়িকে। এই নাড়ি গুহ্য ও যৌনাঙ্গের মধ্যবর্তী স্থান থেকে মস্তিষ্কের নিম্নাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। এই নাড়ি দ্বারা মানুষ প্রাণশক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করে। এই নাড়ির তথ্যসঞ্চালন এবং নিয়ন্ত্রণের পথকে তান্ত্রিকরা ছয়টি স্তরে ভাগ করেছেন। এর একটি স্তরকে তান্ত্রিকমতে বলা হয় চক্র। সুষম্নার এই প্রাণশক্তি সঞ্চালন ও নিয়ন্ত্রণে এরূপ চক্র আছে ছয়টি। এই কারণে একে ষটচক্র বলা হয়। এই চক্রগুলোর নাম হলো- আজ্ঞা, বিশুদ্ধ, অনাহত, মণিপূরক, স্বাধিষ্ঠান এবং মূলাধার।
- ষবিশেষ্য
- ১. আধুনিক বাংলা লিপির একত্রিংশ ব্যঞ্জনবর্ণ
- ২. ইউনিকোড U+09B7
- ষটবিশেষ্য
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটবিশেষণ
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটকবিশেষ্য
- ১. শুঁঠ, পিঁপুল, মরিচ, চই, চিতামূল ও পিপুলমূল; এই ছয়টি কবিরাজি দ্রব্য
- ষটকর্ণে মন্ত্রভেদবিশেষ্য
- ১.
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. নেতি, ধৌতি, নৌলি, বাস্তি, কপালভাতি ও ত্রাতক এই ছয়টি হঠযোগের সমষ্টি
- ষটকর্মবিশেষ্য
- ১. চতুর্দশপদী (সনেট) কবিতার সর্বশেষ ছয়টি চরণের সমষ্টি
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. যে ব্রাহ্মণ ষটকর্ম করেন
- ষটকর্ণবিশেষ্য
- ১. যজন, যাজন, অধ্যয়ন, অধ্যাপন, দান ও প্রতিগ্রহ; ব্রাহ্মণের করণীয় এই ছয় প্রকার কাজ শান্তি আকর্ষণ, বশীকরণ, স্তম্ভন, বিদ্বেষণ, উচ্চাটন, মারণ; এই ছয়টি তান্ত্রিক
- ষটকোণবিশেষ্য
- ১. ষড়ভুজ
- ২. লগ্ন থেকে ষষ্ঠ স্থান
- ৩. হীরক
- ষটকর্ম্মাবিশেষ্য
- ১. --ষটকর্মা
- ষটচক্রবিশেষ্য
- ১. প্রাচীন ভারতীয় বৌদ্ধ ও তন্ত্র মতে, মানবদেহ ষট্চক্রের অধীন। মূলত মানুষের শরীরের মধ্যে যে স্নায়ুতন্ত্র আছে, তান্ত্রিকরা তাকে নাড়ি নামে অভিহিত করেছেন। এ সকল নাড়ীর মধ্যে ১৪টি নাড়িকে প্রধান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই চৌদ্দটি নাড়ির মধ্যে কেন্দ্রীয় নাড়ি হিসেবে বিবেচনা করা হয়- সুষম্না নামক নাড়িকে। এই নাড়ি গুহ্য ও যৌনাঙ্গের মধ্যবর্তী স্থান থেকে মস্তিষ্কের নিম্নাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। এই নাড়ি দ্বারা মানুষ প্রাণশক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করে। এই নাড়ির তথ্যসঞ্চালন এবং নিয়ন্ত্রণের পথকে তান্ত্রিকরা ছয়টি স্তরে ভাগ করেছেন। এর একটি স্তরকে তান্ত্রিকমতে বলা হয় চক্র। সুষম্নার এই প্রাণশক্তি সঞ্চালন ও নিয়ন্ত্রণে এরূপ চক্র আছে ছয়টি। এই কারণে একে ষটচক্র বলা হয়। এই চক্রগুলোর নাম হলো- আজ্ঞা, বিশুদ্ধ, অনাহত, মণিপূরক, স্বাধিষ্ঠান এবং মূলাধার।
- ষবিশেষ্য
- ১. আধুনিক বাংলা লিপির একত্রিংশ ব্যঞ্জনবর্ণ
- ২. ইউনিকোড U+09B7
- ষটবিশেষ্য
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটবিশেষণ
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটকবিশেষ্য
- ১. শুঁঠ, পিঁপুল, মরিচ, চই, চিতামূল ও পিপুলমূল; এই ছয়টি কবিরাজি দ্রব্য
- ষটকর্ণে মন্ত্রভেদবিশেষ্য
- ১.
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. নেতি, ধৌতি, নৌলি, বাস্তি, কপালভাতি ও ত্রাতক এই ছয়টি হঠযোগের সমষ্টি
- ষটকর্মবিশেষ্য
- ১. চতুর্দশপদী (সনেট) কবিতার সর্বশেষ ছয়টি চরণের সমষ্টি
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. যে ব্রাহ্মণ ষটকর্ম করেন
- ষটকর্ণবিশেষ্য
- ১. যজন, যাজন, অধ্যয়ন, অধ্যাপন, দান ও প্রতিগ্রহ; ব্রাহ্মণের করণীয় এই ছয় প্রকার কাজ শান্তি আকর্ষণ, বশীকরণ, স্তম্ভন, বিদ্বেষণ, উচ্চাটন, মারণ; এই ছয়টি তান্ত্রিক
- ষটকোণবিশেষ্য
- ১. ষড়ভুজ
- ২. লগ্ন থেকে ষষ্ঠ স্থান
- ৩. হীরক
- ষটকর্ম্মাবিশেষ্য
- ১. --ষটকর্মা
- ষটচক্রবিশেষ্য
- ১. প্রাচীন ভারতীয় বৌদ্ধ ও তন্ত্র মতে, মানবদেহ ষট্চক্রের অধীন। মূলত মানুষের শরীরের মধ্যে যে স্নায়ুতন্ত্র আছে, তান্ত্রিকরা তাকে নাড়ি নামে অভিহিত করেছেন। এ সকল নাড়ীর মধ্যে ১৪টি নাড়িকে প্রধান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই চৌদ্দটি নাড়ির মধ্যে কেন্দ্রীয় নাড়ি হিসেবে বিবেচনা করা হয়- সুষম্না নামক নাড়িকে। এই নাড়ি গুহ্য ও যৌনাঙ্গের মধ্যবর্তী স্থান থেকে মস্তিষ্কের নিম্নাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। এই নাড়ি দ্বারা মানুষ প্রাণশক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করে। এই নাড়ির তথ্যসঞ্চালন এবং নিয়ন্ত্রণের পথকে তান্ত্রিকরা ছয়টি স্তরে ভাগ করেছেন। এর একটি স্তরকে তান্ত্রিকমতে বলা হয় চক্র। সুষম্নার এই প্রাণশক্তি সঞ্চালন ও নিয়ন্ত্রণে এরূপ চক্র আছে ছয়টি। এই কারণে একে ষটচক্র বলা হয়। এই চক্রগুলোর নাম হলো- আজ্ঞা, বিশুদ্ধ, অনাহত, মণিপূরক, স্বাধিষ্ঠান এবং মূলাধার।
- ষবিশেষ্য
- ১. আধুনিক বাংলা লিপির একত্রিংশ ব্যঞ্জনবর্ণ
- ২. ইউনিকোড U+09B7
- ষটবিশেষ্য
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটবিশেষণ
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটকবিশেষ্য
- ১. শুঁঠ, পিঁপুল, মরিচ, চই, চিতামূল ও পিপুলমূল; এই ছয়টি কবিরাজি দ্রব্য
- ষটকর্ণে মন্ত্রভেদবিশেষ্য
- ১.
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. নেতি, ধৌতি, নৌলি, বাস্তি, কপালভাতি ও ত্রাতক এই ছয়টি হঠযোগের সমষ্টি
- ষটকর্মবিশেষ্য
- ১. চতুর্দশপদী (সনেট) কবিতার সর্বশেষ ছয়টি চরণের সমষ্টি
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. যে ব্রাহ্মণ ষটকর্ম করেন
- ষটকর্ণবিশেষ্য
- ১. যজন, যাজন, অধ্যয়ন, অধ্যাপন, দান ও প্রতিগ্রহ; ব্রাহ্মণের করণীয় এই ছয় প্রকার কাজ শান্তি আকর্ষণ, বশীকরণ, স্তম্ভন, বিদ্বেষণ, উচ্চাটন, মারণ; এই ছয়টি তান্ত্রিক
- ষটকোণবিশেষ্য
- ১. ষড়ভুজ
- ২. লগ্ন থেকে ষষ্ঠ স্থান
- ৩. হীরক
- ষটকর্ম্মাবিশেষ্য
- ১. --ষটকর্মা
- ষটচক্রবিশেষ্য
- ১. প্রাচীন ভারতীয় বৌদ্ধ ও তন্ত্র মতে, মানবদেহ ষট্চক্রের অধীন। মূলত মানুষের শরীরের মধ্যে যে স্নায়ুতন্ত্র আছে, তান্ত্রিকরা তাকে নাড়ি নামে অভিহিত করেছেন। এ সকল নাড়ীর মধ্যে ১৪টি নাড়িকে প্রধান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই চৌদ্দটি নাড়ির মধ্যে কেন্দ্রীয় নাড়ি হিসেবে বিবেচনা করা হয়- সুষম্না নামক নাড়িকে। এই নাড়ি গুহ্য ও যৌনাঙ্গের মধ্যবর্তী স্থান থেকে মস্তিষ্কের নিম্নাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। এই নাড়ি দ্বারা মানুষ প্রাণশক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করে। এই নাড়ির তথ্যসঞ্চালন এবং নিয়ন্ত্রণের পথকে তান্ত্রিকরা ছয়টি স্তরে ভাগ করেছেন। এর একটি স্তরকে তান্ত্রিকমতে বলা হয় চক্র। সুষম্নার এই প্রাণশক্তি সঞ্চালন ও নিয়ন্ত্রণে এরূপ চক্র আছে ছয়টি। এই কারণে একে ষটচক্র বলা হয়। এই চক্রগুলোর নাম হলো- আজ্ঞা, বিশুদ্ধ, অনাহত, মণিপূরক, স্বাধিষ্ঠান এবং মূলাধার।
- ষবিশেষ্য
- ১. আধুনিক বাংলা লিপির একত্রিংশ ব্যঞ্জনবর্ণ
- ২. ইউনিকোড U+09B7
- ষটবিশেষ্য
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটবিশেষণ
- ১. ছয় সংখ্যা (৬)
- ষটকবিশেষ্য
- ১. শুঁঠ, পিঁপুল, মরিচ, চই, চিতামূল ও পিপুলমূল; এই ছয়টি কবিরাজি দ্রব্য
- ষটকর্ণে মন্ত্রভেদবিশেষ্য
- ১.
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. নেতি, ধৌতি, নৌলি, বাস্তি, কপালভাতি ও ত্রাতক এই ছয়টি হঠযোগের সমষ্টি
- ষটকর্মবিশেষ্য
- ১. চতুর্দশপদী (সনেট) কবিতার সর্বশেষ ছয়টি চরণের সমষ্টি
- ষটকর্মাবিশেষ্য
- ১. যে ব্রাহ্মণ ষটকর্ম করেন
- ষটকর্ণবিশেষ্য
- ১. যজন, যাজন, অধ্যয়ন, অধ্যাপন, দান ও প্রতিগ্রহ; ব্রাহ্মণের করণীয় এই ছয় প্রকার কাজ শান্তি আকর্ষণ, বশীকরণ, স্তম্ভন, বিদ্বেষণ, উচ্চাটন, মারণ; এই ছয়টি তান্ত্রিক
- ষটকোণবিশেষ্য
- ১. ষড়ভুজ
- ২. লগ্ন থেকে ষষ্ঠ স্থান
- ৩. হীরক
- ষটকর্ম্মাবিশেষ্য
- ১. --ষটকর্মা
- ষটচক্রবিশেষ্য
- ১. প্রাচীন ভারতীয় বৌদ্ধ ও তন্ত্র মতে, মানবদেহ ষট্চক্রের অধীন। মূলত মানুষের শরীরের মধ্যে যে স্নায়ুতন্ত্র আছে, তান্ত্রিকরা তাকে নাড়ি নামে অভিহিত করেছেন। এ সকল নাড়ীর মধ্যে ১৪টি নাড়িকে প্রধান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই চৌদ্দটি নাড়ির মধ্যে কেন্দ্রীয় নাড়ি হিসেবে বিবেচনা করা হয়- সুষম্না নামক নাড়িকে। এই নাড়ি গুহ্য ও যৌনাঙ্গের মধ্যবর্তী স্থান থেকে মস্তিষ্কের নিম্নাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। এই নাড়ি দ্বারা মানুষ প্রাণশক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করে। এই নাড়ির তথ্যসঞ্চালন এবং নিয়ন্ত্রণের পথকে তান্ত্রিকরা ছয়টি স্তরে ভাগ করেছেন। এর একটি স্তরকে তান্ত্রিকমতে বলা হয় চক্র। সুষম্নার এই প্রাণশক্তি সঞ্চালন ও নিয়ন্ত্রণে এরূপ চক্র আছে ছয়টি। এই কারণে একে ষটচক্র বলা হয়। এই চক্রগুলোর নাম হলো- আজ্ঞা, বিশুদ্ধ, অনাহত, মণিপূরক, স্বাধিষ্ঠান এবং মূলাধার।
Previous Page 40|| Current Page 41 (ষ) ||
Next Page 42 >>