এই মাত্র তিনদিন আগের কথা এক নামকাওয়াস্তে ভদ্রলোক ফেসবুকে বখতিয়ার খলজির কবরের ছবি দিয়ে ক্যাপশন জুড়ে মায়াকান্না শুরু করেছেন। কান্নার সুরটা অনেকটা এরকম যে খলজির কবর অবহেলিত অবস্থায় কেন পড়ে আছে। ব্যাপারটা তাকে বেশ দুঃখ দিয়েছে। কিন্তু সহসা প্রশ্ন জাগলো খলজি আমার কে হয়? তিনি কে, একজন ইরানি! তিনি এখানে, কেন কিভাবে এসেছে! জেঠিমার সাথে আলোচনায় বসলে উনি সুযোগ পেলেই আমার ধর্মীয় বিশ্বাসকে আলতো করে খোঁচা মারেন … [আরও পড়ুন]
ভাষায় বামুন শূদ্র: গুরুচণ্ডালি বলে কিছু নেই বেশে জেঁকে বসা এক বসা উপদ্রব হল সাধুরীতি ও চলিতরীতি। সাধুর বিপরীত রীতিটি অসাধু না হয়ে চলিত কি করে হয় সে হিসাব নাই চাইলাম। আজ বরং হিসাব করি চলিতর বিপরীত রীতিটি অচলিত না হয়ে সাধু কেন? সাধু ও চলিতের মিশ্রণ দূষণীয় কেন? জুতা জিনিসটা কী তা জানেন না এমন কেউ বঙ্গ অঞ্চলে আছে বলে মনে হয় না। তবে এমন অনেক বঙ্গভাষী আছেন যারা জানেনা যে ভাষাবিদদের মতে আমরা অসাধু হলেও … [আরও পড়ুন]